১৮ই অগ্রহায়ণ, ১৪৩০ বঙ্গাব্দ| ৩রা ডিসেম্বর, ২০২৩ খ্রিস্টাব্দ| ১৯শে জমাদিউল আউয়াল, ১৪৪৫ হিজরি| রাত ১:২৮| হেমন্তকাল|
শিরোনাম :
পাবনা-৩ আসনের জনগণকে স্মাট বাংলাদেশ উপহার দেওয়ার প্রত্যয়ে স্বতন্ত্র প্রার্থী থেকে নির্বাচনে অংশ গ্রহনঃ- আঃ হামিদ মাস্টার। স্বতন্ত্র প্রার্থী হতে পদত্যাগ করলেন চাটমোহর উপজেলা চেয়ারম্যান সংসদীয় আসন ৯৯, খুলনা -১ অঞ্চল থেকে ননী গোপাল মন্ডন আ’লীগের দলীয় মনোনয়ন পাওয়ায় মিষ্টি বিতরণ । জনপ্রিয়তার শীর্ষে সাবেক সংসদ সদস্য ননীগোপাল মন্ডল আলহামদুলিল্লাহ দ্বিতীয় বারের মতো লাল ভালোবাসা দান করলাম সবাই দোয়া করবেন। শ্রমজীবি একতা সমবায় সমিতি লিঃ এর নবগঠিত কমিটির ফুলের শুভেচ্ছা  সারাদেশ জুড়ে নির্বাচনী গরম হাওয়া লেগেছে। দেশের উৎসাহী জনগণ, দেশপ্রেমিক জনতা এবং দলীয় নেতাকর্মীরা জেগে উঠেছে। উলিপুরে ধর্ষণের শিকার গৃহবধু উপজেলা সাস্থ্য কমপ্লেক্সের দায়িত্ব অবহেলায় কমিউনিটি ক্লিনিকের ঔষধ চুরি। ভেজে খাওয়ার জন্য ডিম ভাঙলে বেরিয়ে আসে সাপের বাচ্চা ।

উলিপুরে ভুমিদস্যু মায়া জালে অনআবাদী ৭৫ একর কৃষি জমি।

Reporter Name
  • Update Time : সোমবার, অক্টোবর ৩০, ২০২৩,
  • 217 Time View

কুড়িগ্রাম প্রতিনিধিঃ
দলিল,মাঠরেকড, খারিজ,খাজনার রশিদ,এবং যে কোন কাগজপত্র জাল তৈরি করার প্রয়োজন হলে প্রয়োজন পরবে কালাম মাস্টারের। জমি সংক্রান্ত, এবং দেওয়ানি আদালতি যে কোন ধরনের ঝামেলায় পড়লে প্রতিপক্ষকে জাল কাগজপত্র তৈরি করে আইনি জটিলতার সৃষ্টি করেন কালাম মাস্টার। এসব কথা বলছিলেন হাতিয়া ইউনিয়নের বীর মুক্তিযোদ্ধা মোঃ খলিলুর রহমান(সাবেক পুলিশ সদস্য)। তিনি আরও বলেন সে কোন মাস্টার নয় সে হলো কাগজ জালিয়াতির মাস্টার। অন্যের মাস্টারী দখল করেন।পরে কাগজ জালপত্র জাল হওয়া আদালতের মাধ্যমে মাস্টারি যায়, যার চাকুরি সে ফিরে পায় তার এমন কার্যক্রমে তাকে শয়তানের মাস্টার হিসাবে পরিচিতি দেওয়া হয়।মনে কষ্ট নিয়ে ক্ষোভপ্রকাশ করে এসব কথা বলে। কালাম মাস্টারের বিরুদ্ধে আরএস নকশা প্রনয়ন করে শাতাধিক লোকের কাজ থেকে প্রায় ১০লখ্য টাকা হাতিয়ে নেয়া প্রসঙ্গে উপজেলা সহকারী কমিশনার (ভুমি) বরাবর দাখিলকৃত এক অভিযোগের তথ্য অনুসন্ধান করতে গিয়ে স্থানীয় লোকজনের কাজথেকে তথ্য সংগ্রহ কালে বীর মুক্তিযোদ্ধা এসে এসব কথা বলেন।সংশ্লিষ্ট দপ্তরে দাখিলকৃত অভিযোগ সুত্রে জানা যায় হাতিয়া ইউনিয়নের চরগুজিমারী এলাকার ৩৫ একর জমি ও অন্য জমির মালিক পক্ষে কাছ থেকে ২০০৮ সালে আরএস রেকর্ডের নকশা প্রনয়নের কাজে জমির মালিক পক্ষের কাছ থেকে বিভিন্ন অংকের ২ হাজার টাকা থেকে ৪০ হাজার টাকা হাতিয়ে নেন।এবং মালিক পক্ষের নামে না করে প্রজাভুক্ত জমি হওয়া ১ নং খতিয়ানে ধরান। পরবর্তীতে ওই জমির মালিকানা দাবি করেন। তার ভূমিদস্যুতার কবলে অনআবাদি রয়েছে চরগুজিমারীর প্রায় ৭৫ একর জমি।সরেজমিনে ঘুরে তথ্য অনুসন্ধানে জানা যায় ২০০৮ সালে আরএস রেকর্ডে নকশা প্রনয়ন করেন সরদার অামিন, ধামশ্রেনি ইউনিয়ের প্রাক্তন ইউপি সদস্য আবু সুফিয়ান। খোজনিয়ে যানা যায় আবু সুফিয়ানের সাথে কালাম মাস্টার ততকালীন সময়ে জমি সংক্রান্ত ও অর্থনৈতিক সম্পর্ক জোর ছিলো।আবু সুফিয়ানের সাথে কথা বলে জানা যায়, কালাম মাস্টার নিজ জমি সহ বিভিন্ন ব্যক্তির জমির মালিকানা নির্ধারনের জন্য প্রায় ৯০ দিনে তার সাথে ছিল।কালাম মাস্টার সাথে কথা হলে তিনি যানান আমার জমি সংক্রান্ত তথ্য ঠিক করতে আমি সরদার আমিনের সাথে কাজ করছিলাম। আমি কারও জমির কাগজ নেইনি। কালাম মাস্টার সম্পর্কে আরও তথ্য অনুসন্ধানে জানা যায় ১৯৯০ সালে কাগজ পত্রজাল- জালীয়াতি করে অন্যের পদ দখল করায় দেওয়ানি আদালত মামলা হয় এবং চাকরি চুত্য হন। ২০০১ ও ২০০৭ সালে তার বিরুদ্ধে একটি ধর্ষন মামলা হয়।সাজাও খাটেন তিনি। কাগজ পত্র জালীয়াতি ও অর্থঅাত্মসাতের কারনে ২০০৪ সালে দুদক মামলা হয়। বর্তমান সময় পর্যন্ত কাগজ জালিয়াতি ভুমি দখল ও অর্থ আত্মসাতের অাদলত সহ বিভিন্ন দপ্তরে সর্বমোট ২১ টি অভিযোগ রয়েছে।

Please Share This Post in Your Social Media

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

More News Of This Category
Raytahost Facebook Sharing Powered By : Raytahost.com