ঔষধ প্রায় সময় সংবাদ পত্রের খবরে শিরোনাম হয়ে থাকে।কখনো বাজারে ঔষধ সংকট,কখনোই বা চরা দাম টাকা থাকলে মেলেনা ঔষধ। রুগীর কাছে ঔষধ যেন সোনার হরিণ।ঔষধ নিয়ে চরম ভোগান্তিতে পরতে হয় রোগীর কখনো ডাক্তার কিংবা কম্পানির কাছে।
উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স সেবা নিতে আসা প্রায় রোগির অভিযোগ থাকছে প্রয়োজনে ঔষধ পাচ্ছে না তারা।
উপজেলা সাস্থ্য কমপ্লেক্সর ফার্মাসিস্টের দেয়া তথ্য অনুযায়ী ঔষধ সল্পতার কারনে মাঝে মধ্যে এমন ঘটনা ঘটে। ঔষধ চুরি গল্পও আমরা মাঝেমধ্যে শুনতে পাই কিন্তু পুরাতন এ গল্পটি সত্যিতে পরিনিত হয়েছে গত কাল রববার। উপজেলা সাস্থ্য কমপ্লেক্স উলিপুর কুড়িগ্রামের ওটিরুমের পাশে সংরক্ষণে রাখা কমিউনিটি ক্লিনিকের বরাদ্দ কৃত ঔষধ প্রায় লাখ টাকার ঔষধ চুরি হয়েছ। ঔষধ চুরি হলেও অস্বীকার করছে উপজেলায় সাস্থ্য কমপ্লেক্স।
ঔষধ চুরির ঘটনায় তীব্র সমালোচনায় পরে উপজেলা সাস্থ্য কমপ্লেক্স।
রোগীসহ স্বজনদের দাবি চুরির ঘটনায় জরিতদের দুরুত্ব আইনের কাঠগাড়ায় দাড় করানো।
স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে সরেজমিনে ঘুরে দেখা যায়, ওটিরুমের পাশে সংরক্ষণে রাখা ১৫ টি ঔষধের পেকেট ভেঙে ক্যলসিয়াম, খাবার স্যালাইন, সিরাপ সহ অনেক গুরুত্বপূর্ণ ঔষধ চুরি হয়।
স্থানীয়দের দাবি সরকারী ডরমিটরি যাকে তাকে বরাদ্দ দেয়ায় এমন ঘটনা ঘটে।
ঔষধ চুরির ঘটনা স্বীকার করেন দায়ীত্বে থাকা স্টোরকিপার। কিন্তু চুরির ঘটনা অস্বীকার করেন কর্মকতা ডাক্তার মেশকাতুল আবেদ।
উপজেলা সাস্থ্য কমপ্লেক্সের স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা ডাক্তার মিশকাতুল আবেদ বলেন ঔষধ চুরি হয়নি হলে স্টোরকিপার ও নাইডগার্ড আমাকে জানাতো।