১৮ই অগ্রহায়ণ, ১৪৩০ বঙ্গাব্দ| ৩রা ডিসেম্বর, ২০২৩ খ্রিস্টাব্দ| ১৯শে জমাদিউল আউয়াল, ১৪৪৫ হিজরি| রাত ১:২২| হেমন্তকাল|
শিরোনাম :
পাবনা-৩ আসনের জনগণকে স্মাট বাংলাদেশ উপহার দেওয়ার প্রত্যয়ে স্বতন্ত্র প্রার্থী থেকে নির্বাচনে অংশ গ্রহনঃ- আঃ হামিদ মাস্টার। স্বতন্ত্র প্রার্থী হতে পদত্যাগ করলেন চাটমোহর উপজেলা চেয়ারম্যান সংসদীয় আসন ৯৯, খুলনা -১ অঞ্চল থেকে ননী গোপাল মন্ডন আ’লীগের দলীয় মনোনয়ন পাওয়ায় মিষ্টি বিতরণ । জনপ্রিয়তার শীর্ষে সাবেক সংসদ সদস্য ননীগোপাল মন্ডল আলহামদুলিল্লাহ দ্বিতীয় বারের মতো লাল ভালোবাসা দান করলাম সবাই দোয়া করবেন। শ্রমজীবি একতা সমবায় সমিতি লিঃ এর নবগঠিত কমিটির ফুলের শুভেচ্ছা  সারাদেশ জুড়ে নির্বাচনী গরম হাওয়া লেগেছে। দেশের উৎসাহী জনগণ, দেশপ্রেমিক জনতা এবং দলীয় নেতাকর্মীরা জেগে উঠেছে। উলিপুরে ধর্ষণের শিকার গৃহবধু উপজেলা সাস্থ্য কমপ্লেক্সের দায়িত্ব অবহেলায় কমিউনিটি ক্লিনিকের ঔষধ চুরি। ভেজে খাওয়ার জন্য ডিম ভাঙলে বেরিয়ে আসে সাপের বাচ্চা ।

উপজেলা সাস্থ্য কমপ্লেক্সের দায়িত্ব অবহেলায় কমিউনিটি ক্লিনিকের ঔষধ চুরি।

Reporter Name
  • Update Time : সোমবার, নভেম্বর ১৩, ২০২৩,
  • 75 Time View

ঔষধ প্রায় সময় সংবাদ পত্রের খবরে শিরোনাম হয়ে থাকে।কখনো বাজারে ঔষধ সংকট,কখনোই বা চরা দাম টাকা থাকলে মেলেনা ঔষধ। রুগীর কাছে ঔষধ যেন সোনার হরিণ।ঔষধ নিয়ে চরম ভোগান্তিতে পরতে হয় রোগীর কখনো ডাক্তার কিংবা কম্পানির কাছে।

উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স সেবা নিতে আসা প্রায় রোগির অভিযোগ থাকছে প্রয়োজনে ঔষধ পাচ্ছে না তারা।

উপজেলা সাস্থ্য কমপ্লেক্সর ফার্মাসিস্টের দেয়া তথ্য অনুযায়ী ঔষধ সল্পতার কারনে মাঝে মধ্যে এমন ঘটনা ঘটে। ঔষধ চুরি গল্পও আমরা মাঝেমধ্যে শুনতে পাই কিন্তু পুরাতন এ গল্পটি সত্যিতে পরিনিত হয়েছে গত কাল রববার। উপজেলা সাস্থ্য কমপ্লেক্স উলিপুর কুড়িগ্রামের ওটিরুমের পাশে সংরক্ষণে রাখা কমিউনিটি ক্লিনিকের বরাদ্দ কৃত ঔষধ প্রায় লাখ টাকার ঔষধ চুরি হয়েছ। ঔষধ চুরি হলেও অস্বীকার করছে উপজেলায় সাস্থ্য কমপ্লেক্স।

ঔষধ চুরির ঘটনায় তীব্র সমালোচনায় পরে উপজেলা সাস্থ্য কমপ্লেক্স।

রোগীসহ স্বজনদের দাবি চুরির ঘটনায় জরিতদের দুরুত্ব আইনের কাঠগাড়ায় দাড় করানো।

স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে সরেজমিনে ঘুরে দেখা যায়, ওটিরুমের পাশে সংরক্ষণে রাখা ১৫ টি ঔষধের পেকেট ভেঙে ক্যলসিয়াম, খাবার স্যালাইন, সিরাপ সহ অনেক গুরুত্বপূর্ণ ঔষধ চুরি হয়।

স্থানীয়দের দাবি সরকারী ডরমিটরি যাকে তাকে বরাদ্দ দেয়ায় এমন ঘটনা ঘটে।

ঔষধ চুরির ঘটনা স্বীকার করেন দায়ীত্বে থাকা স্টোরকিপার। কিন্তু চুরির ঘটনা অস্বীকার করেন কর্মকতা ডাক্তার মেশকাতুল আবেদ।

উপজেলা সাস্থ্য কমপ্লেক্সের স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা ডাক্তার মিশকাতুল আবেদ বলেন ঔষধ চুরি হয়নি হলে স্টোরকিপার ও নাইডগার্ড আমাকে জানাতো।

Please Share This Post in Your Social Media

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

More News Of This Category
Raytahost Facebook Sharing Powered By : Raytahost.com